
রাজধানীর গেন্ডারিয়া থানার নারিন্দা ঋষিপাড়া এলাকায় অর্ণব দাস (২৩) নামে এক যুবক আত্মহত্যা করেছেন। ১৫ দিন আগে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন তিনি।
বুধবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অর্ণব গেন্ডারিয়ার ঋষি পাড়ার সুশান্ত দাসের ছেলে। তিনি বেকার ছিলেন বলে জানিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।
নিহতের বাবা সুশান্ত দাস বলেন, আমি স্বামীবাগের লোকনাথ মন্দিরে সিকিউরিটি গার্ডের চাকরি করি। আমার এক ছেলে, এক মেয়ের মধ্যে অর্ণব ছিল ছোট। ১৫ দিন আগে নিজের পছন্দে বিয়ে করে সে। নিজের পছন্দে বিয়ে করায় আমি তাকে বলেছিলাম এখন তো কিছু একটা কর। তখন সে বলে আমি কিছু করতে পারব না, তাহলে বাড়ি ছেড়ে চলে যাব। পরে আমি জানাই, তুমি বাড়ি ছেড়ে চলে যাবা তোমার বউকে কি আমার কাঁধে রেখে চলে যাবা। এতে অর্ণব রাগ হয়ে ছাদে গিয়ে রডের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেয়। পরে বিষয়টি আমরা জানতে পেরে দ্রুত তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান আমার ছেলে মারা গেছে।
বুধবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অর্ণব গেন্ডারিয়ার ঋষি পাড়ার সুশান্ত দাসের ছেলে। তিনি বেকার ছিলেন বলে জানিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।
নিহতের বাবা সুশান্ত দাস বলেন, আমি স্বামীবাগের লোকনাথ মন্দিরে সিকিউরিটি গার্ডের চাকরি করি। আমার এক ছেলে, এক মেয়ের মধ্যে অর্ণব ছিল ছোট। ১৫ দিন আগে নিজের পছন্দে বিয়ে করে সে। নিজের পছন্দে বিয়ে করায় আমি তাকে বলেছিলাম এখন তো কিছু একটা কর। তখন সে বলে আমি কিছু করতে পারব না, তাহলে বাড়ি ছেড়ে চলে যাব। পরে আমি জানাই, তুমি বাড়ি ছেড়ে চলে যাবা তোমার বউকে কি আমার কাঁধে রেখে চলে যাবা। এতে অর্ণব রাগ হয়ে ছাদে গিয়ে রডের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেয়। পরে বিষয়টি আমরা জানতে পেরে দ্রুত তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান আমার ছেলে মারা গেছে।