
কয়লা সংকটের কারণে প্রায় এক মাস বন্ধ থাকার পর শনিবার থেকে উৎপাদনে যাচ্ছে মহেশখালীর মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। ইতিমধ্যে আমদানি করা কয়লা পৌঁছে গেছে।
কয়লা সংকটের কারণে গত ৩১ অক্টোবর থেকে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের দুই ইউনিটের এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। সূত্র জানায়, আইনি জটিলতা শেষে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে এক বছরে ৩৫ লাখ টন কয়লা আমদানি করার জন্য মেঘনা গ্রুপ ও বিরলা নামে যৌথ একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে।
জানা যায়, বুধবার (২৭ নভেম্বর) সকালে ইন্দোনেশিয়ার পতাকাবাহী একটি জাহাজ ৭০ হাজার টন কয়লা নিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রের জেটিতে পৌছায়। ওই দিন বিকেল থেকে কয়লা খালাসের কার্যক্রম চলছে। এ ছাড়াও আগামী রোববার ৬৬ হাজার টন কয়লা নিয়ে ইন্দোনেশিয়া থেকে আরও একটি জাহাজ মাতারবাড়ীতে আসবে।
বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (পরিচলন) মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন মজুমদার বলেন, ইতিমধ্যে ইন্দোনেশিয়া থেকে ভালোমানের কয়লা নিয়ে জাহাজ এসেছে। আমরা আশা করছি, শনিবার থেকে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটির ৬০০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট আবারও উৎপাদনে যাচ্ছে। শীতের কারণে এখন বিদ্যুতের চাহিদা কমে এসেছে। তবে চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্বিতীয় ইউনিটের আরও ৬০০ মেগাওয়াট উৎপাদনে যাবে।
ফোকাস বাংলা নিউজ/প্রতিনিধি/এস খান
কয়লা সংকটের কারণে গত ৩১ অক্টোবর থেকে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের দুই ইউনিটের এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। সূত্র জানায়, আইনি জটিলতা শেষে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে এক বছরে ৩৫ লাখ টন কয়লা আমদানি করার জন্য মেঘনা গ্রুপ ও বিরলা নামে যৌথ একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে।
জানা যায়, বুধবার (২৭ নভেম্বর) সকালে ইন্দোনেশিয়ার পতাকাবাহী একটি জাহাজ ৭০ হাজার টন কয়লা নিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রের জেটিতে পৌছায়। ওই দিন বিকেল থেকে কয়লা খালাসের কার্যক্রম চলছে। এ ছাড়াও আগামী রোববার ৬৬ হাজার টন কয়লা নিয়ে ইন্দোনেশিয়া থেকে আরও একটি জাহাজ মাতারবাড়ীতে আসবে।
বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (পরিচলন) মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন মজুমদার বলেন, ইতিমধ্যে ইন্দোনেশিয়া থেকে ভালোমানের কয়লা নিয়ে জাহাজ এসেছে। আমরা আশা করছি, শনিবার থেকে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটির ৬০০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট আবারও উৎপাদনে যাচ্ছে। শীতের কারণে এখন বিদ্যুতের চাহিদা কমে এসেছে। তবে চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্বিতীয় ইউনিটের আরও ৬০০ মেগাওয়াট উৎপাদনে যাবে।
ফোকাস বাংলা নিউজ/প্রতিনিধি/এস খান