
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় কবি হেলাল হাফিজকে দাফন করা হয়েছে। শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেল ৩ টার দিকে মিরপুরের শহিদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
এর আগে দুপুর দেড়টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবে কবি হেলাল হাফিজের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, কবির পরিবারের সদস্য এবং ভক্ত-অনুরাগীসহ বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
জানাজার নামাজের আগে কবি হেলাল হাফিজের বড় ভাই দুলাল হাফিজ বলেন, ‘আপনারা সবাই আমার ভাইয়ের জন্য দোয়া করবেন। হেলালের কোনও আচরণে কেউ দুঃখ পেয়ে থাকলে তাকে ক্ষমা করে দেবেন।’
বেলা ১১ টার দিকে বাংলা একাডেমিতে কবির প্রথম জানাজা হয়। সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন কবির আত্মীয়-স্বজন ও ভক্ত-অনুরাগীসহ বিশিষ্টজনেরা।
শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে শাহবাগের সুপার হোম নামে একটি হোস্টেলে ওয়াশরুমে পড়ে মাথায় আঘাত পান হেলাল হাফিজ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
কবি হেলাল হাফিজের জন্ম ১৯৪৮ সালের ৭ অক্টোবর নেত্রকোনায়। হেলাল হাফিজ দীর্ঘদিন ধরে গ্লুকোমায় আক্রান্ত ছিলেন। পাশাপাশি কিডনি জটিলতা, ডায়াবেটিস ও স্নায়ু রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।
ফোকাস বাংলা নিউজ/ডেস্ক/এস খান
এর আগে দুপুর দেড়টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবে কবি হেলাল হাফিজের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, কবির পরিবারের সদস্য এবং ভক্ত-অনুরাগীসহ বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
জানাজার নামাজের আগে কবি হেলাল হাফিজের বড় ভাই দুলাল হাফিজ বলেন, ‘আপনারা সবাই আমার ভাইয়ের জন্য দোয়া করবেন। হেলালের কোনও আচরণে কেউ দুঃখ পেয়ে থাকলে তাকে ক্ষমা করে দেবেন।’
বেলা ১১ টার দিকে বাংলা একাডেমিতে কবির প্রথম জানাজা হয়। সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন কবির আত্মীয়-স্বজন ও ভক্ত-অনুরাগীসহ বিশিষ্টজনেরা।
শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে শাহবাগের সুপার হোম নামে একটি হোস্টেলে ওয়াশরুমে পড়ে মাথায় আঘাত পান হেলাল হাফিজ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
কবি হেলাল হাফিজের জন্ম ১৯৪৮ সালের ৭ অক্টোবর নেত্রকোনায়। হেলাল হাফিজ দীর্ঘদিন ধরে গ্লুকোমায় আক্রান্ত ছিলেন। পাশাপাশি কিডনি জটিলতা, ডায়াবেটিস ও স্নায়ু রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।
ফোকাস বাংলা নিউজ/ডেস্ক/এস খান