
মার্কিন বিচার বিভাগ সম্পর্কিত আইনি বিষয়কে চ্যালেঞ্জ হিসাবে উল্লেখ করেছেন আদানী গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। তিনি বলেছেন, এটি এমন এক চ্যালেঞ্জ যা গ্রুপটি ‘প্রথমবারের মতো মুখোমুখি হয়নি।’ শনিবার (৩০ নভেম্বর) রাজস্থানের জয়পুরে ৫১তম রত্ন ও গয়না পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন গৌতম আদানি। ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ খবর জানিয়েছে।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে গৌতম আদানি বলেন, ‘আদানি গ্রিন এনার্জি কোম্পানির ব্যবসায়িক আইনকানুন প্রতিপালন নিয়ে দুই সপ্তাহেরও কম সময় আগে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে আমরা অভিযোগের মুখোমুখি হয়েছি। এবারই প্রথম এ ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে আমরা পড়িনি।’তিনি আরও বলেন, ‘আমি আপনাদের বলতে পারি, প্রত্যেকটি আঘাত আমাদের আরও শক্তিশালী করে এবং প্রতিটি বাধা আরও দৃঢ়তার সঙ্গে আদানি গ্রুপের সামনে এগিয়ে যাওয়ার একেকটি ধাপ হয়ে ওঠে।’
গত ২০ নভেম্বর সাড়ে ২৬ কোটি ডলারের ঘুষকাণ্ডে গৌতম আদানি ও তাঁর কয়েকজন সহযোগীকে অভিযুক্ত করেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ফেডারেল কৌঁসুলিরা
আদানি বলেন, সাফল্যের পাশাপাশি আদানি গ্রুপ আরও বড় বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। এই চ্যালেঞ্জগুলো আমাদের ভাঙতে পারেনি। বরং এগুলো আমাদের সংজ্ঞায়িত করেছে। এগুলো আমাদের আরও শক্তিশালী করেছে এবং আমাদের অটল বিশ্বাস দিয়েছে যে প্রতিটি পতনের পরে, আরও শক্তিশালী এবং দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়ে আমরা আবার উঠে দাঁড়াবো।’
মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, গৌতম আদানি, তাঁর স্বজন ও আদানি গ্রিনের নির্বাহী পরিচালক সাগর আদানি এবং আদানি গ্রিনের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ভিনেত এস জেইন ভারতে বিদ্যুৎ সরবরাহের চুক্তি নিশ্চিত করতে ঘুষ দেওয়ার পরিকল্পনায় অংশ নেন এবং যুক্তরাষ্ট্রে তহবিল সংগ্রহের সময় মার্কিন বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করেন।
অবশ্য আদানি গ্রুপ সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এসব অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ মন্তব্য করে সব ধরনের আইনি আশ্রয় নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ব্যবসায়ী গোষ্ঠীটি।আদানী গ্রুপ জানিয়েছে, মার্কিন অভিযোগ শুধু ঘুষের আলোচনা বা প্রতিশ্রুতির দাবির ওপর নির্ভর করে। এটি কোনও প্রমাণ দেয়নি যে আদানি এক্সিকিউটিভদের কাছ থেকে ভারতীয় সরকারি কর্মকর্তারা ঘুষ পেয়েছেন।
ফোকাস বাংলা নিউজ/ডেস্ক/এস খান
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে গৌতম আদানি বলেন, ‘আদানি গ্রিন এনার্জি কোম্পানির ব্যবসায়িক আইনকানুন প্রতিপালন নিয়ে দুই সপ্তাহেরও কম সময় আগে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে আমরা অভিযোগের মুখোমুখি হয়েছি। এবারই প্রথম এ ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে আমরা পড়িনি।’তিনি আরও বলেন, ‘আমি আপনাদের বলতে পারি, প্রত্যেকটি আঘাত আমাদের আরও শক্তিশালী করে এবং প্রতিটি বাধা আরও দৃঢ়তার সঙ্গে আদানি গ্রুপের সামনে এগিয়ে যাওয়ার একেকটি ধাপ হয়ে ওঠে।’
গত ২০ নভেম্বর সাড়ে ২৬ কোটি ডলারের ঘুষকাণ্ডে গৌতম আদানি ও তাঁর কয়েকজন সহযোগীকে অভিযুক্ত করেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ফেডারেল কৌঁসুলিরা
আদানি বলেন, সাফল্যের পাশাপাশি আদানি গ্রুপ আরও বড় বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। এই চ্যালেঞ্জগুলো আমাদের ভাঙতে পারেনি। বরং এগুলো আমাদের সংজ্ঞায়িত করেছে। এগুলো আমাদের আরও শক্তিশালী করেছে এবং আমাদের অটল বিশ্বাস দিয়েছে যে প্রতিটি পতনের পরে, আরও শক্তিশালী এবং দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়ে আমরা আবার উঠে দাঁড়াবো।’
মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, গৌতম আদানি, তাঁর স্বজন ও আদানি গ্রিনের নির্বাহী পরিচালক সাগর আদানি এবং আদানি গ্রিনের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ভিনেত এস জেইন ভারতে বিদ্যুৎ সরবরাহের চুক্তি নিশ্চিত করতে ঘুষ দেওয়ার পরিকল্পনায় অংশ নেন এবং যুক্তরাষ্ট্রে তহবিল সংগ্রহের সময় মার্কিন বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করেন।
অবশ্য আদানি গ্রুপ সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এসব অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ মন্তব্য করে সব ধরনের আইনি আশ্রয় নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ব্যবসায়ী গোষ্ঠীটি।আদানী গ্রুপ জানিয়েছে, মার্কিন অভিযোগ শুধু ঘুষের আলোচনা বা প্রতিশ্রুতির দাবির ওপর নির্ভর করে। এটি কোনও প্রমাণ দেয়নি যে আদানি এক্সিকিউটিভদের কাছ থেকে ভারতীয় সরকারি কর্মকর্তারা ঘুষ পেয়েছেন।
ফোকাস বাংলা নিউজ/ডেস্ক/এস খান